১

• শুভেচ্ছা (১-৫)

• অন্য কোনো সুসমাচার নেই (৬-৯)

• পৌল যে-সুসমাচার প্রচার করেছেন, তা ঈশ্বরের কাছ থেকে এসেছে (১০-১২)

• পৌল খ্রিস্টান হন এবং তার প্রথমদিকের কাজ (১৩-২৪)

২

• পৌল জেরুসালেমে প্রেরিতদের সঙ্গে দেখা করেন (১-১০)

• পৌল পিতরকে (কৈফাকে) সংশোধন করেন (১১-১৪)

• কেবল বিশ্বাস করার কারণে ধার্মিক বলে ঘোষণা করা হয় (১৫-২১)

৩

• ব্যবস্থায় যা বলা আছে, তা পালন করা বনাম বিশ্বাস (১-১৪)

  • ধার্মিক ব্যক্তি বিশ্বাসের কারণে বেঁচে থাকবে (১১)

• অব্রাহামের কাছে করা প্রতিজ্ঞা ব্যবস্থার মাধ্যমে নয় (১৫-১৮)

  • অব্রাহামের বংশধর, খ্রিস্ট (১৬)

• ব্যবস্থার উৎস ও উদ্দেশ্য (১৯-২৫)

• বিশ্বাস করার মাধ্যমে ঈশ্বরের পুত্র হওয়া (২৬-২৯)

  • যারা খ্রিস্টের শিষ্য, তারা অব্রাহামের বংশধর (২৯)

৪

• আর দাস নয়, বরং ঈশ্বরের সন্তান (১-৭)

• গালাতীয়দের বিষয়ে পৌলের চিন্তা (৮-২০)

• হাগার ও সারা: দুটো চুক্তি (২১-৩১)

  • স্বর্গীয় জেরুসালেম, আমাদের জননী হল স্বাধীন স্ত্রী (২৬)

৫

• খ্রিস্টীয় স্বাধীনতা (১-১৫)

• পবিত্র শক্তির পরিচালনা অনুযায়ী চলা (১৬-২৬)

  • পাপপূর্ণ স্বভাবের কাজগুলো (১৯-২১)

  • পবিত্র শক্তির ফল (২২, ২৩)

৬

• একে অন্যের বোঝা বহন করো (১-১০)

  • যা বুনবে, তা-ই কাটবে (৭, ৮)

• ত্বকচ্ছেদের আর কোনো মূল্য নেই (১১-১৬)

  • ঈশ্বর একজন ব্যক্তিকে নতুন করেন (১৫)

• উপসংহার (১৭, ১৮)