১

• শুভেচ্ছা (১, ২)

• পবিত্র আত্মার মাধ্যমে আশীর্বাদ (৩-৭)

• সমস্ত কিছু খ্রিস্টের মাধ্যমে একত্রিত করা (৮-১৪)

  • নিরূপিত সময়ে “বিভিন্ন বিষয় পরিচালনা করার জন্য এক ব্যবস্থা” (১০)

  • “এক বায়না” হিসেবে পবিত্র শক্তির মধ্য দিয়ে চিহ্নিত হওয়া (১৩, ১৪)

• পৌল ইফিষীয়দের বিশ্বাসের জন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দেন এবং তাদের জন্য প্রার্থনা করেন (১৫-২৩)

২

• জীবিত করা এবং খ্রিস্টের সঙ্গে এক করা (১-১০)

• পৃথকীকরণের যে-প্রাচীর ছিল, তা ভেঙে ফেলা হয় (১১-২২)

৩

• ন-যিহুদিদের অন্তর্ভুক্ত করার পবিত্র রহস্য (১-১৩)

  • ন-যিহুদিরা খ্রিস্টের সঙ্গে উত্তরাধিকার লাভ করবে (৬)

  • ঈশ্বরের অনন্ত উদ্দেশ্য (১১)

• ইফিষীয়দের জন্য প্রার্থনা, যেন তারা অন্তর্দৃষ্টি লাভ করে (১৪-২১)

৪

• খ্রিস্টের দেহে একতা (১-১৬)

  • মানুষদের মধ্যে লোকদের দান হিসেবে পাঠানো (৮)

• পুরোনো ও নতুন ব্যক্তিত্ব (১৭-৩২)

৫

• বিশুদ্ধ কথাবার্তা ও আচরণ (১-৫)

• আলোর সন্তান হিসেবে চলো (৬-১৪)

• পবিত্র শক্তিতে পরিপূর্ণ হও (১৫-২০)

  • তোমাদের সময়কে সর্বোত্তম উপায়ে ব্যবহার করো (১৬)

• স্বামীদের ও স্ত্রীদের প্রতি উপদেশ (২১-৩৩)

৬

• সন্তানদের ও বাবা-মায়েদের প্রতি উপদেশ (১-৪)

• দাসদের ও প্রভুদের প্রতি উপদেশ (৫-৯)

• ঈশ্বরের কাছ থেকে প্রাপ্ত সমস্ত যুদ্ধসজ্জা (১০-২০)

• শেষে জানানো শুভেচ্ছা (২১-২৪)